তেজপাতার আমাদের প্রায় সব বাড়িতেই থাকে। রান্নার উপকরণে তেজপাতার জুড়ি মেলা ভার। তবে রান্নার উপকরণে আমরা ব্যবহার করি ঠিকই। তবে খাওয়ার সময় ফেলে দেই। তবে জানেন কি,এই ফেলে দেওয়া পাতাই আমাদের কত উপকারে লাগতে পারে। জেনে নিন –
১.শুকনো তেজপাতা গুঁড়োর সাথে টক দই মিশিয়ে মাথায় নিয়মিত লাগালে তারপর শ্যাম্পু দিয়ে চুল ধুয়ে ফেললে খুশকি দূর হয়ে যায়।২.তেজপাতা জলে সিদ্ধ করুন। শ্যাম্পু করার পরে সেই জল দিয়ে চুল ধুয়ে নিন। এই জল কন্ডিশনার হিসেবে কাজ করে।৩.এক বাটি জলে কয়েক পাতা তেজপাতা ফোটান,১০মিনিট রেখে জল ছেঁকে দিন। সেই জল দিয়ে নিয়মিত মুখ ধুলে মুখের ব্রণ দূর হয়।
কিভাবে পছন্দের পুরুষকে সহজে জেনে নিতে পারবেন অল্প দেখায় ভালোলাগা, অল্পস্বল্প জানা। ধীরে ধীরে হয়তো গড়ে ওঠে হৃদ্যতাও। কিন্তু এভাবে প্রিয় পুরুষটির পছন্দ, অপছন্দ, বিশ্বাস- এসব কোনো কিছু সম্পর্কেই আপনি পুরোপুরি জেনে উঠতে পারবেন না। একজন মানুষের সঙ্গে একছাদের নিচে না থাকলে সেই মানুষটি সম্পর্কে জানা, বোঝার অনেক বাকি থাকে। তবে চিন্তা করবেন না, বিশেষ কিছু আচরণ দেখে আপনি আপনার সদ্যপরিচিত সঙ্গীর চিন্তাভাবনা সর্ম্পকে বেশ কিছু আন্দাজ করে নিতে পারেন-
রেস্টুরেন্টে খেতে গেলে খাবার অর্ডার দেয়ার আগে তিনি নিশ্চিতভাবেই আপনার পছন্দ জানতে চাইবেন। সেই ফাঁকে আপনিও বুঝে নিতে পারবেন উনি কী কী খেতে ভালোবাসেন, কোনটা অপছন্দ করেন। উনি কীভাবে সিদ্ধান্ত নেন, সেটাও এই খাবার অর্ডার দেওয়া দেখেই আন্দাজ করা সম্ভব। যিনি দ্রুত সিদ্ধান্ত নিতে অভ্যস্ত, তিনি খাবারের মেনু নিয়ে ভাবতেও খুব একটা সময় নষ্ট করবেন না।
এমন কোনও বিষয় নিয়ে যদি কথা বলা শুরু করেন যেটা আপনার নিজের মনের খুব কাছের, তাহলে পছন্দের পুরুষটিও তাতে অংশ নেবেন এবং বিষয়টি সম্পর্কে তার মনোভাবও আপনি সহজেই বুঝে নিতে পারবেন। এবং একটা বিষয় থেকেই সংশ্লিষ্ট আরও পাঁচটা বিষয় সর্ম্পকেও তার মানসিকতা যাচাই করে নিতে পারবেন।
পছন্দের পুরুষটির সঙ্গে ছোটবেলার গল্প বলুন। ছোটবেলার স্মৃতি নিয়ে কথা বলার সময় মানুষের মনের অনেক দরজাই হাট হয়ে খুলে যায়। এই ধরনের গল্প থেকেও একে অপরের মানসিকতা ভালোভাবেই বুঝে নেয়া সম্ভব। প্রিয় পুরুষটি আপনার সঙ্গে কীভাবে কথা বলেন, আশপাশের অন্যান্য মানুষদের সঙ্গে কীভাবে কথা বলেন, সেসব ভালো করে খেয়াল করুন। রেস্টুরেন্টের কর্মী, পথচারী সাধারণ মানুষ, ট্যাক্সির ড্রাইভার, তার সহকর্মী, এদের প্রত্যেকের সঙ্গে কথা বলার সময় তার হাবভাব কতটা পাল্টে যাচ্ছে সেটা খেয়াল করলে অনেক কিছুই বুঝতে পারবেন।
অফিসে আপনার কাজকর্ম নিয়ে, কাজের চাপ নিয়ে কথা বলুন। তিনি কীভাবে রিঅ্যাক্ট করেন দেখুন। হয়তো তিনি আপনাকে শান্ত থাকতে বলবেন, চাপ কীভাবে কমানো যায় সে নিয়ে পরামর্শ দেবেন, অথবা নিজের অফিসের চাপ নিয়ে কথা বলতে শুরু করবেন। উনি যেভাবেই রিঅ্যাক্ট করুন না কেন, আপনি বুঝে নিতে পারবেন অনেককিছু।
আপনার কাছে পোষ্ট টি কেমন লেগেছে সংক্ষেপে কমেন্টেস করে জানাবেন ৷ T=(Thanks) V= (Very good) E= (Excellent) আপনাদের কমেন্ট দেখলে আরো ভালো ভালো পোষ্ট দিতে উৎসাহ পাই।